খুঁজুন
সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১৪ পৌষ, ১৪৩২

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৫৭ দেশ, বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালে

টেলিগ্রাম ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩:৫০ অপরাহ্ণ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৫৭ দেশ, বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালে
শেয়ার করুন

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে এখন পর্যন্ত জাতিসংঘের ১৫৭টি সদস্য দেশ স্বীকৃতি দিয়েছে, যা সদস্য দেশগুলোর ৮১ শতাংশ। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে ফ্রান্স, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, মোনাকো, অ্যান্ডোরা ও বেলজিয়াম আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। খবর আলজাজিরা।

এর আগে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, পর্তুগাল এবং যুক্তরাজ্যও ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। গত রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাজ্য আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাঁচটি স্থায়ী সদস্যদেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র এখন পর্যন্ত ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়নি।

১৯৮৮ সালের ১৫ নভেম্বর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা দেয়ার পর জাতিসংঘের যে ১৩৭টি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে, তার একটি ছিল বাংলাদেশ। ১৯৮৮ সালের ১৬ নভেম্বর ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয় বাংলাদেশ।

কোন দেশ কবে স্বীকৃতি দিয়েছে

এ পর্যন্ত জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্যের মধ্যে ১৫৭টি দেশ ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এর মধ্যে এশিয়া, আফ্রিকা, লাতিন ও মধ্য আমেরিকার দেশই বেশি।

২০২৫ সালে — ফ্রান্স, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, মোনাকো, বেলজিয়াম, অ্যান্ডোরা, পর্তুগাল, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মেক্সিকো।

২০২৪ সালে — আর্মেনিয়া, স্লোভেনিয়া, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে, স্পেন, বাহামা, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, জ্যামাইকা, বার্বাডোস।

২০১৯ সালে — সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস।

২০১৮ সালে — কলম্বিয়া।

২০১৫ সালে—সেন্ট লুসিয়া, হোলি সি।

২০১৪ সালে—সুইডেন।

২০১৩ সালে—হাইতি, গুয়াতেমালা।

২০১২ সালে—থাইল্যান্ড।

২০১১ সালে—আইসল্যান্ড, ব্রাজিল, গ্রেনাডা, অ্যান্টিগুয়া অ্যান্ড বারবুডা, ডমিনিকা, বেলিজ, সেন্ট ভিনসেন্ট, হন্ডুরাস, এল সালভাদর, সিরিয়া, দক্ষিণ সুদান, লাইবেরিয়া, লেসোথো, উরুগুয়ে, প্যারাগুয়ে, সুরিনাম, পেরু, গায়ানা, চিলি।

২০১০ সালেৎ—ইকুয়েডর, বলিভিয়া, আর্জেন্টিনা।

২০০৯ সালে—ডমিনিকান প্রজাতন্ত্র, ভেনেজুয়েলা।

২০০৮ সালে—আইভরি কোস্ট, লেবানন, কোস্টারিকা।

২০০৬ সালে—মন্টেনেগ্রো।

২০০৪ সালে—পূর্ব তিমুর।

১৯৯৮ সালে—মালাউই।

১৯৯৫ সালে—কিরগিজস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, পাপুয়া নিউগিনি।

১৯৯৪ সালে—উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান।

১৯৯২ সালে—বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, জর্জিয়া, তুর্কমেনিস্তান, আজারবাইজান, কাজাখস্তান।

১৯৯১ সালে—ইসওয়াতিনি।

১৯৮৯ সালে—ফিলিপাইন, ভানুয়াতু, বেনিন, ইকুয়েটরিয়াল গিনি, কেনিয়া, ইথিওপিয়া, রুয়ান্ডা।

১৯৮৮ সালে—বাংলাদেশ, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, ভুটান, বুরুন্ডি, বতসোয়ানা, নেপাল, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, পোল্যান্ড, ওমান, গ্যাবন, সাও টোমে অ্যান্ড প্রিন্সিপে, মোজাম্বিক, অ্যাঙ্গোলা, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, সিয়েরা লিওন, উগান্ডা, লাওস, চাদ, ঘানা, টোগো, জিম্বাবুয়ে, মালদ্বীপ, বুলগেরিয়া, কেপ ভার্দে, উত্তর কোরিয়া, নাইজার, রোমানিয়া, তানজানিয়া, হাঙ্গেরি, মঙ্গোলিয়া, সেনেগাল, বুরকিনা ফাসো, কম্বোডিয়া, কমোরোস, গিনি, মালি, গিনি বিসাউ, চীন, বেলারুশ, নামিবিয়া, রাশিয়া, ইউক্রেন, ভিয়েতনাম, সাইপ্রাস, চেক প্রজাতন্ত্র ও মিসর।

এ ছাড়াও গাম্বিয়া, ভারত, নাইজেরিয়া, সিশেলস, স্লোভাকিয়া, শ্রীলঙ্কা, আলবেনিয়া, ব্রুনেই, জিবুতি, মরিশাস, সুদান, আফগানিস্তান, কিউবা, জর্ডান, মাদাগাস্কার, নিকারাগুয়া, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, সার্বিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জাম্বিয়া, আলজেরিয়া, বাহরাইন, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, কুয়েত, লিবিয়া, মালয়েশিয়া, মৌরিতানিয়া, সোমালিয়া, তিউনিসিয়া, তুরস্ক, ইয়েমেন, মরক্কো, ইরান।

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতির সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

১৯৮৮ সালের ১৫ নভেম্বর প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাত জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। সে সময় ৮০টিরও বেশি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।

প্রসঙ্গত, গাজায় চলমান যুদ্ধে ইতোমধ্যেই ৬৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

এনসিপি’র সব কার্যক্রম থেকে সরে দাঁড়ালেন তাবাসসুম

টেলিগ্রাম ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১১:৪৩ অপরাহ্ণ
এনসিপি’র সব কার্যক্রম থেকে সরে দাঁড়ালেন তাবাসসুম
শেয়ার করুন

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম নির্বাচনকালীন সময়ে দলটির সব কার্যক্রম থেকে সাময়িকভাবে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।

 

রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া ‘আমি খুব সংক্ষেপে কিছু বিষয় জানাতে চাই’ শিরোনামের এক পোস্টে তিনি এ তথ্য জানান।

 

নুসরাত তাবাসসুমের ফেসবুক পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

 

আমি খুব সংক্ষেপে কিছু বিষয় জানাতে চাই।

 

 

এনসিপি তার জন্মলগ্নে আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছে, গণতন্ত্রের সুষম চর্চা, নয়া বন্দোবস্ত, মধ্যপন্থা অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজব্যবস্থা, সভ্যতা কেন্দ্রিক সাম্রাজ্য সম্প্রসারণ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশপন্থা নিয়ে।

 

এই প্রতিটা শব্দ আমি আমার মননে, মগজে এবং যাপনে ধারণ করি, এই শব্দ গুলো আমার রাজনৈতিক স্বপ্ন। এনসিপির ঘোষণাপত্র থেকে শুরু করে এর সবগুলো লিটারেচার এই বক্তব্য ধারণ করে৷ এনসিপি গঠনের সময় এটি ঠিক তাই ছিল যা আমি চেয়েছিলাম।

 

আজ ২৮/১২/২০২৫, ঠিক ১০ মাস পর জামায়াতে ইসলামী সহ ১০ দলীয় জোটে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে, আমি মনে করি এনসিপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দ এবং নীতিনির্ধারকেরা নিজেরাই এনসিপির মূল বক্তব্য থেকে চ্যূত হয়েছেন।

 

বিশেষ করে, বিভিন্ন সময়ে আহ্বায়ক মহোদয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীলদের আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী প্রদান করার ঘোষণা দিতে শুনেছি।

 

এমতাবস্থায় তৃণমূল পর্যন্ত বিশেষ করে মনোনয়ন নেয়া ব্যক্তিগণের সাথে এই জোট ঘোষণার মাধ্যমে প্রবঞ্চনা করা হয়েছে বলে মনে করি।

 

 

 

এ সমস্ত ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে আমি নুসরাত তাবাসসুম, (যুগ্ম আহ্বায়ক, জাতীয় নাগরিক পার্টি) নিজেকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচনকালীন সময়ে পার্টির সকল কার্যক্রম থেকে নিষ্ক্রিয় করছি। এবং অবস্থা পুনর্বিবেচনা ক্রমে যে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঘোষণা করছি।

চাইন্দা জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদরাসার ওয়াকফ এস্টেট কমিটি ও উন্নয়ন কমিটির অনুমোদন

প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ
প্রকাশিত: রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৯:৪২ অপরাহ্ণ
চাইন্দা জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদরাসার ওয়াকফ এস্টেট কমিটি ও উন্নয়ন কমিটির অনুমোদন
শেয়ার করুন

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রলালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসন কর্তৃক চাইন্দা জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদরসার ওয়াকফ এস্টেট কমিটি ও উন্নয়ন কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এটি রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের ৬০ বছরের ঐতিহ্যবাহী চাইন্দা জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদরাসা। যার ইসি নং ২২৭৪৪। গত ২৬ই ডিসেম্বর রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ফজলে রাব্বানী চৌধুরী সরেজমিনে মসজিদ পরিদর্শন শেষে অনুমোদনকৃত কমিটি ঘোষণা দেন।

উক্ত কমিটিতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক সভাপতি ও সরওয়ার আলম কে সেক্রেটারি (মোতাওয়াল্লী) হিসেবে মনোনীত কর হয়। উক্ত কমিটির অধীনে ওয়াকফ দাতা/ওয়ারিশগণ ও স্থানীয় মুসল্লীদের সমন্বয়ে ২১ সদস্য বিশিষ্ট একটি এস্টেট উন্নয়ন কমিটি গঠন করা হয়েছে। উক্ত কমিটির মাধ্যমে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদরাসার দীর্ঘদিনের সমস্যা নিরসন ও ব্যাপক উন্নয়ন হবে বলে আশা রাখেন এলাকাবাসী। এবং তারা সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

উক্ত উন্নয়ন কমিটিতে সভাপতি ফেরদৌস চৌধুরী, সহ- সভাপতি মুফিদুল আলম (যুগ্ন সচিত),আবদু রউফ সিদ্দীকি,আবুল কালাম আজাদ, মো: হোসেন ও সাধারন সম্পাদক এনামুল হক, সহ-সাধারন সম্পাদক মো: কলিম উল্লাহ, অর্থ সম্পাদক শওকত হোসেন এবং সদস্য যথাক্রমে, আবদুল্লাহ, ইঞ্জি: ফয়জুল করিম ফাহিম,রুহুল কাদের শীলু, আবুদ জব্বার, শাকিলা সুলতানা (এমইউপি), জাফর আলম (এমইউপি), মৌ: ফরিদুল আলম, মিজানুর রহমান, মো: শাহনেওয়াজ উদ্দিন, মো: আলাম খোকন, মো: মনছুর আলম, মো:তারেক বিন হাসান,মো: রাশেদুল আলম।

কোরআন ও সুন্নাহর বাইরে কোনো আইন হতে দেওয়া হবে না: মির্জা ফখরুল

টেলিগ্রাম ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৬:৪৫ অপরাহ্ণ
কোরআন ও সুন্নাহর বাইরে কোনো আইন হতে দেওয়া হবে না: মির্জা ফখরুল
শেয়ার করুন

বাংলাদেশে কোরআন ও সুন্নাহর বাইরে কোনো আইন প্রণয়ন করতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘দেশ বর্তমানে একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে এবং আন্দোলনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে দেশকে অস্থির করার অপচেষ্টা চলছে।’ এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।

রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মানবকল্যাণ ট্রেনিং সেন্টারে আলেম ওলামাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

তিনি বলেন, নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি ও বিভেদ সৃষ্টি হলে ষড়যন্ত্রকারীরা সুযোগ নেবে, যা দেশ ও জাতির জন্য ক্ষতিকর হবে। তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন,তিনি আরও বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই বিএনপির লক্ষ্য।

মির্জা ফখরুল জানান, বিএনপি ক্ষমতায় এলে— খতিব, ইমাম ও মাওলানাদের মাসিক সম্মানী দেওয়া হবে, ধর্মীয় উৎসবে ভাতা প্রদান করা হবে, দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে, অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়ের প্রধানদেরও মাসিক সম্মানী দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ইসলামের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন। পবিত্র মক্কা শরিফের আরাফাতে রোপণ করা ‘জিয়া গাছ’ তার একটি নিদর্শন।

তিনি আরও বলেন,মির্জা ফখরুল বলেন, গত ১৭ বছরে দেশের মানুষ জঙ্গি আতঙ্ক থেকে মুক্তি পেলেও রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হয়েছে। ছাত্রজনতার আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে দেশ ছাড়তে হয়েছে এবং এতে প্রায় দুই হাজার মানুষ প্রাণ দিয়েছেন বলে তিনি দাবি করেন।

তিনি অভিযোগ করেন, মিথ্যা মামলায় খালেদা জিয়াকে কারাবন্দি রেখে সঠিক চিকিৎসা দেওয়া হয়নি এবং তিনি বর্তমানে গুরুতর অসুস্থ।